রাসায়নিক উপাদান: কচুর প্রধান উপাদান আয়রন (Fe), যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখে এবং শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখে। প্রতি 100 গ্রাম কচুশায় 39 গ্রাম প্রোটিন, 6.6 গ্রাম চিনি, 15 গ্রাম চর্বি, 228 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, 10 মিলিগ্রাম আয়রন এবং 56 মিলিগ্রাম খাদ্যশক্তি রয়েছে।
শসায় রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি, ক্যালসিয়াম এবং আয়রন। ভিটামিন এ রাতের অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে এবং ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের পালং শাক খাওয়াতে হবে।
উপকারিতা:
1. কচু বীজের গুঁড়ো খেলে মুখের দুর্গন্ধ হয় না।
2. কচুর নিয়মিত ব্যবহার রক্তের শূন্যতা দূর করে। কারণ কচুতে আয়রন আছে।
3.. কচুর আসল পানির সাথে বিট খেলে শ্লেষ্মার সমস্যা দূর হয়।
4. কচুতে রয়েছে ভিটামিন যা গর্ভবতী মা এবং শিশুর জন্য খুবই উপকারী।
5. কচুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমে সাহায্য করে।
। প্রতিদিন কচু খেলে কোলন ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
। কচু খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।
। কচুশায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ। যা দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।
9. কচু সাক খাওয়া শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করে।
10. পালং শাক খেলে রাতের অন্ধত্ব এবং ছানি সহ চোখের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হয়।
0 Comments