চাল কুমড়া আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় সবজি। এই সবজিটি ধান কুমড়া নামে পরিচিত কারণ এটি বাড়ির ধানে জন্মে। যাইহোক, শুধু ধান এবং কুমড়া নয়, ধানও, এই সবজি এখন মাঠে এবং জমিতে জন্মে, ফলন ভাল হয়।
কুমড়া একটি পুষ্টিকর সবজি। এতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারের বৈচিত্র্য, তাই চাল কুমড়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। চাল কুমড়া যক্ষ্মা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং গ্যাস্ট্রিক সহ অনেক রোগ নিরাময় করে।
তরকারি হিসেবে ভাত ও কুমড়া খাওয়া ছাড়াও এটি জাম, হালুয়া, পায়েস এবং কুমড়ার বড়া বানিয়েও খাওয়া হয়। শুধু ভাত নয় তার কচি পাতা ও টিপস সবজি হিসেবে খাওয়া যায়।
রাইস স্কোয়াশ পেট ও অন্ত্রের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে। এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশন বা আলসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি মসলাযুক্ত খাবার বা দীর্ঘ উপবাসের কারণে পেটের অ্যাসিড থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
চাল কুমড়ার রস মুখের ত্বক এবং চুলের যত্নেও অনেক সাহায্য করে। ত্বক ও চুলে চাল কুমড়ার রস নিয়মিত প্রয়োগ করলে চুল চকচকে এবং ত্বক সুন্দর হয়। চালের কুমড়া বয়সের ছাপ রোধ করতেও সাহায্য করে। চাল কুমড়ার বীজ গ্যাস্ট্রিক রোগ থেকেও মুক্তি দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য পেট ফাঁপা এবং প্রস্রাবে অসংযম কোন কারণে
প্রতিদিন চাল কুমড়ার রস পান করলে যক্ষ্মার লক্ষণ দূর হয়। ভাত এবং কুমড়া রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে। কাশির রক্তের ক্ষেত্রে, চাল কুমড়ার রস পান করা ভাল। এটি রক্তপাত বন্ধ করে।
কুমড়া শরীরের ওজন এবং চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তনালীতে রক্ত সঞ্চালন সহজ করে। উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবারের বিকল্প হিসেবে চাল কুমড়াও খাওয়া যেতে পারে।
0 Comments